Tuesday, July 6, 2010

boi

সেলসম্যান ও ৩সি/১



রঙ্গীত মিত্র


















উৎসর্গ ঃ আমার বন্ধুরা ও অগ্রজদের ।
















দড়ি দিয়ে দড়ি দিয়ে সব জোড়া হয় ;
কিছু রং তাড়া করে চলে ।
একটা ফোড়িং যেমন ফুলেদের চেনে
অনেক মুখোশ দেখে,ভয় লাফ মেরে দেখে
আসলে ,আরামের আলো,শহরে বসন্ত ছড়িয়েছে ।


রঙ্গীত মিত্র
১৯ এপ্রিল,২০১০












আড্ডা/রঙ্গীত মিত্র

আবোতাবোল বন্দুক কিনেছি ।
তাতে গুলি চালালে,বেলুন বের হয় ;
বেলুনের ভিতর ওরা হিলিয়াম গ্যাস রেখেছে
রোদের জটলা থেকে কিছু হাওয়া ফিস ফিস করতে করতে ঘুর পাক খায়
ঘুর পাক খেতে খতে পার্ক দেখি ; পার্কের পাশের চায়ের দোকানে আমাদের আড্ডা ।


















মেয়ে/রঙ্গীত মিত্র

বোতলের ভিতর জল আছে ; জলের সঙ্গে মদ মিশলে
দুটো রং দেখি
যারা আমায় ৫৩ ফুট উঁচু একটা বাড়ি ঃ
আমি একটা সেড দেখি ; বাস-স্ট্যাণ্ড বলে মনে হয়
বাঁশি মুখে নিয়ে বাঁশিওলা রাস্তা পারাপার করে
কিশোর কুমারের গান শুনতে পাই,পানের দোকানে

একটি ডার্কব্লু জামা পড়া মেয়েকে দেখে টেবিল ল্যাম্প বলে মনে হলো,সে আমার দিকে আস্তে আস্তে আসতে লাগলো ।














টাটা-সেন্টার/রঙ্গীত মিত্র


দুটো ছায়া ; ছায়ার মধ্যে আলোকে দেখি
যেমনি একটি নারীর পাশে আর একজন পুরুষকে,দেখবার ইচ্ছের অভ্যাস আমাদের ছিল এবং আছে
এইবার বিন্দাস উত্তর এলো ;
একাডেমির সামনে তোমাকে আরো দুজনের সঙ্গে দেখি
ফোন করলাম ; এই ফোন করাটাও একটা ভাবনা
এই ধরো আমাদের অনুভুতিগুলোকে সবার থেকে আলাদা করলাম
তোমাকে সব্বাই ভালো বলল ; তুমি এই মিনিট পাঁচেকের ভালোতে প্রশ্ন করলে
ও লজ্জা পেলে
একটা ট্রেন বেরিয়ে গেল ; আমি বাড়িতে তখনো ও ঢুকিনি
আমাকে কিছু বোঝাবে বলে সে মেট্রোরেলে চলে গেলো
তার হ্যাঙ্গ-ওভার নিয়ে ওভাবে ভেবো না ; টাটাসেন্টার-এর মাথার উপর জ্বলা লাল আলো উপর মেঘ জমছে ।












যন্ত্রপাতি/রঙ্গীত মিত্র

সাপের মত ;
বেড কভার থেকে এইরকম ডিজাইন দেখি ।
এইরকম অনেক মানুষ থাকে
রোদ থেকে ভাজার আওয়াজ আসে
বাতাস,বাতাসের কারুকাজ করতে করতে,কাঠের টুকরে আর তার লাগানোর যন্ত্রপাতি দেখি ।
















রুমাল/রঙ্গীত মিত্র
১।
অক্ষরগুলো তুলে নিলেই
মেঘ আওড়ায় ;
তাস ছড়িয়ে থাকে
কিছু ছাই রং আকাশে আসবে বলে
যার সবকটাই লাউ চিংড়ি আর আমের আচার
পয়সা বাজিয়ে কে যেন গান গেয়ে যায়
বুকের ভিতর খচ মচের মত দরজাটা নড়ে ।
২।
ছোট থেকে বড় এইভাবে সাজানো ;
এফ-এক্স বলতে আমি ভুলভূলিয়া বুঝি
বুক পকেটে লম্বা এস-এম-এস ;
যাকে আমি ভূ-গহ্বর বলি
একটা পায়রা,পায়ে বিকেল নিয়ে উড়ছে ।
৩।
টানা শব্দ আমায় খিদে শেখায় ;
ঝুন-ঝুনি নিয়ে রোজগার করে,।
একটা বসে আঁকো বসে আঁকো ;
এই “বসে আঁকো” আমি আগেই শুনেছি
তর্ক করে তুমি চলে যাওয়ার পর,তোমার রুমাল পড়ে থাকে ।

বিধান-সভা এবং আমাদের লোকায়াত দিন-যাপন
রঙ্গীত মিত্র

ফানেল । ফানেলের উলটো দিক রাখা আছে ।
মিশকালো মাঠ ; দূর থেকে সহর দেখা যায়
যদিও বাজারে উঁকি মারে ; দু-একটা ফ্ল্যাট পত্তর
শিস দিয়ে যায় ; মাথার চুলের রঙ ; রঙেরা এইমতো হয় ।
লাইনে চাটাই পেতে আলো বেগমের গান শোনে ।
বুনোনদী থেকে নালা টানা থাকে,নালার পাড় দিয়ে মন্দিরের রাস্তা

অনেক দোলের পর ভীনদেশী তুমি,
উলু বাজল,
নিমগাছে চাঁদ পেড়ে,
মহুয়াকে দ্যেখে,
সাহস হয়ে যেতে থাকে ।





পর্যটন/রঙ্গীত মিত্র

হেলান দেওয়া আছে ; কারুর সার্ট আমার দেওয়ালে ঝোলে
বার বার কেউ চুপ চুপ বলে ;
কবরে সামনে যেমনি দেখেছি ।
মোহরকুঞ্জের সামনেটা প্যারি-কমিনিউন হয়ে ওঠে ;
ওথেলোর কথা মনে পড়ে
“ডিভাইন কমেডি” পড়িনি ।
অনেকদিন বাদে মনে পড়ে
বড়দের কথা না শোনাটা ও ভুল হয়েছে
পাওভাজি খেতে খেতে ব্রীজ দেখি ;
গিটার নিয়ে একটি ছেলে আপন মনে গান গাইছে ; গানের কোনো রেকর্ডিং নেয়ে ; আলোদের জন্যে রাগটাকে জমিয়ে রেখেছি।








নেচার-পার্ক/রঙ্গীত মিত্র

পিলার ;অনেকগুলো পিলার ; পিলারের উপর
পানকৌড়ি দেখতে গিয়ে ভেলপুরি খেতে ইচ্ছে করে
আসলে তখন ও সিগারেট-টা মুখ থেকে ঝুলে আছে
যেরকম আঁচল টাঁচল থাকে ; সবে বয়স বেড়েছে এইরকমবোধ
চা-অলা ৫টাকার চা নিয়ে আসলো সূর্যের দিক থেকে

মোড় পেরিয়ে বাঁদিকে যেখানে বোর্ড দাঁড়িয়ে থাকে,পারিয়ানা পরগণা
রু নিয়ে আওয়াজের ঘুঙরু ক্ষেত থেকে বাড়ি হয়ে,তোমার কাছে আসছে ।










সাদা রং / রঙ্গীত মিত্র
খুঁটি দিয়ে রোদ ধরে আছে ;
একদল লোক এইরকম প্যারেড করে
একটা ভোডাফোনের দোকান বাড়ির নিচ থেকে
আরামবাগ ও মনজিনিসের পার্থক্য লিখছে ।
বাস-স্ট্যান্ডের উপর সিমেণ্টের চাঙরের নিচে
কিছু স্কুল

যাদের ঘারের দিকে আঘাতের চিহ্ন

এখানে
সৌনক জমায়েত হয়ে থাকে

আমার হাত থেকে সাদা
রং নিয়ে চলে গেল ।
লেক/রঙ্গীত মিত্র

হাওয়া উড়ছে ;
টেবিলের উপর ম্যাঘি-নুডুলস ।
কাগজের ফুটো দিয়ে আমি অনেকটা
গ্যালিলিও গ্যালিলিও লিখে রেখেছি ;

সুইমিংপুল জুড়ে রেশ্মি হাত ঘুরিয়ে
জ ল দিয়ে একটা হ্যান্ডবল খেলছে ।


লেকের ভিতর একলা হাঁটলে, মৃদু গলায় তোমার গান শুনতে পাই ।





বুমেরাং/রঙ্গীত মিত্র

কাপড়গুলো ভাঁজ করে রাখা ;
সকালের দরজাটা খুলতেই ইচ্ছে করে না ।
একটা গাছ যেমনি মাঝ শহরে বসে
কেরোসিনের গন্ধ পাই ;
কে যেন নরম করে রেখেছে ; বিছানার ওপাশে
পিঁয়াজ খুব ভালো লাগে ।
গ্রামাফোনে বাজে : “ কতবার ভেবেছিনু….”
চুপ করে আছে ।
তিস্তার ফোণ আসছে না ;
এখন শুধু শূণ্য নিয়ে খেলা ।

ঘোররোদ নিয়ে আমি ব্রীজ ব্রীজ হয়ে পিচজাঁতাকল আর সবুজক্লু নিয়ে, রাস্তায় বুমেরাং দেখছি ।



চাকা/রঙ্গীত মিত্র
চাকা ; দুটো ।মাত্র দুটো চাকার মধ্যে
[ঘুম] স্টেশান হয়ে আছে ;
আমি বেজন্মারোগ নিয়ে আসি ।
কিছু কিছু আলো জ্বেলে
পর পর
চেয়ে নিয়ে আসে ;
আসলে,অনেক সময় প্রিয়,প্রিয় জনের খবর ও
ধরা ছোঁয়া এদিকের ওদিকে
কিছু হাওয়া ধাক্কা আর আওয়াজ দিয়ে
ফেলে রেখে যায় ।





সূচনা /রঙ্গীত মিত্র

বাতাসের অনেক হাত পা থাকে ;
অবশ্য অন্ধকার হলে,হাতপাখা লাগে
সৌ্রভের সিক্সার মাঝে মাঝে স্বপ্নে দেখি
ট্রাই-শব্দের অর্থ যে এইরকম
ডিলে ফ্যাক্টারটাই আমাকে বলে দিয়েছে

স্টিমার কবে ছাড়বে ? লাইন ইত্যাদি মন্দিরের সামনে দিয়ে শুরু হয় ।
















বোতাম /রঙ্গীত মিত্র

২টো বাজলেই কাউকে কাউকে কিছু কথা পাঠাতে হয় ;
কিছু সিগন্যাল খাম হয়ে জমে থাকে ;
তারপর আগুন দিলে জ্বলে ;
কিছু কিছু উষ্ণ বলে রং দিয়েছি
অবশ্য বোতাম টিপে দিলেই সব কিছু হয়

আমি শুধু বোতামকে ভাস্তে দেখছি জ্বলে ।















গল্প/ রঙ্গীত মিত্র

“কোনো একটি কারণের সঙ্গে নারীর যোগাযোগ”
কিছু স্বপ্ন এরকম-ই ফেলে যেতে হয়
কালো জিন্স দেখলে আমি একবার তোমার কথা ভাবি
এরপর হর্ণ নিয়ে লিখতে গিয়ে লেখাটা দুবার বদলালো
সুগার এন্ড পাইসের দোকানে গোল গোল মুখোদের দেখি
আলোর হাতলে থেকে আড়ালে গাড়ি দাঁড়ায় ; না বোঝার “ল”-অনেকটা
ভয় নিয়ে টুপি উড়ে চলে ; আইস-ক্রিমের ভিতর চকলেট ইত্যাদি নিয়ে গল্পে মেতে উঠি আমরা ।














বার্লিন থেকে গ্যালাপাগ্যাস ও বানান ভুলের তিথি উৎযাপন
রঙ্গীত মিত্র
বেলেঘাটা থেকে বেলজিয়াম পর্যন্ত একটি নল স্থাপন করা হয় । নলের দু’মুখ দিয়ে বিপরীত দিকগামী ২টো গুলিকে ছুটতে বলা হলো । এইবার,গুলিগুলোর জাত,যৌনতা,শিক্ষাগত যোগ্যতা এইসব নিয়ে বিধান-সভা গলল ; বিধান সভার মতো ইইইয়া বড়ো বরফের চাঁই দেখে বিবাহিত চানক্যরা বল্লেন টাই-টানিক, যদিও বি-ধান বলিয়া রামদেব ঘটিত বস্তিপ্রসূত একটা বস্তুর বাস্তবিক ব্যবহারের অর্থনীতি আছে।এইভাবে সব কিছু পিছিয়ে বেগুন না খেতে পেয়ে আরব্য রজনীর ছোটদের চিন্তাশক্তি বিষয়ক সনাতন মার্কা বিজ্ঞাপনবিমুখ ম্যাঘিনুডুলস----এরপর চোদ্দ লাইন পরে পরীক্ষক বুঝতে পারবেন করিনা কাপুর কেন পশ্চিম বাঙলা (মধ্য) শিক্ষা পর্ষদে পড়াশুনো করেন নি ।অতঃপর বোঁ বোঁ করে মাথা ঘুরলো । এইমাথা ঘোরা নিয়ে চিরুনি,জামদানি,সাউথ সিটি লেখা পায়। আমি অবশ্য নিজের কথা বলে চিংড়িমাছ হয়ে যাই,গাছে। এই যেমনি প্রথম নিজের ছায়া আবিষ্কারক ফাহিয়েন গোত্রের কোনো বাঁদরর মতো এফিটাফ দিয়ে ধানের “কোল্ড স্টোরেজ” বানাবো । তবে আমার গোয়ালের বদ-মাই-শি নিয়ে হয়তো কোন রূপকথা লেখা হবে না । তা হবে না তো,হব্বে না । তাই আমি লিমিট সার্কেল আঁকতে থাকলাম,এরমধ্যে গোলক ধাঁধা জিজ্ঞাসা করিল “ রমনীর আগমন হইবে কি ?’ এই প্রশ্নে স্বয়ং সৌ্রলোক শিকার পূর্ব ও পরবর্তী অধ্যায়ের ১০০ আলোকবর্ষ পাতার ১২/৩ মিলি মাইক্রোসেকেন্ডের ১/১০ দেখলে বুঝতে পারবেন, ১৯-এ ডিসেম্বর ২০০৯ সালে , মহান যাদবপুর নামক স্থানে,রাত্রি ৮-ঘটিকায় লেজ থেকে একটি মহিলা “পেন” দিয়ে গেলেন । তা আমি ছোট থেকে কচি । কচি থেকে পরিবেশবালক ঃ গ্রীনহাউস এফেক্ট পড়ে বলেছি আমেরিকা আমি পড়বো না/কলকাতা আমি চুমু চাই---আহা ! গানওয়ালার স্বপ্ন বিভোর সেই দেশকাল,যদি দ্বেষ আমার ও আছে,খানিকটা শূণ্যপ্রেমের মতো ।

এইবার কাটটু ঃ”গণনা” । গণনাকে দেখেলে পাহারের কথা মনে আসে । আমাদের বাড়ির দেওয়ালে কে২ আছে । কে২ আছে মানে ওই ডেক্সট্রপ আর সেক্সজবের মতো একটা পোস্টার । আমি প্রবল মোহিত হয়ে দেখি একটি অটো মেয়েকে তুলে নিয়ে উড়ে যাচ্ছে কিম্বা এক হাত অনেক হাতের সঙ্গে মিলেছে,আমার হাতের লেখার মতো পাগলামো বা বিভাজন নেই অথবা রামকৃষ্ণমিশনের বিকল্প এখনো যুবভারতীতে মোহনবাগানের রিজার্ভবেঞ্চে আসেনি ; শুধু পিছনের দরজা দিয়ে গোলাজল মহানিষ্ক্রমণ থেকে ২১ তারিখ নিয়ে এসে চোতা বার করে লিপস্টিকে চার-মিনার ধরায় ,যদিও SEZ-কথিত বিশ্ববাওয়ালের বিদ্র চাকরি,চাহিদা নিয়ে পুরষ্কাড় আর ফ্যাশনের কিঊবিজম নিয়ে বেড়াল ডাকছে।যদি ও মানুষ কম পড়েছে,আর জ্ঞানের বি উড়ে গেছে মৌচাকে,পেট্রোলের ট্যাঙ্কে “পি” করে দেয়ে বায়োডিজেল আর আমার বান্ধবী ইন্ডেক্স পড়তির দিকে দেখে স্বর্গযাবার ১০০ উপায় পড়ে “রেড আই” এফেক্ট ও “গোরিলা ওয়ার” নিয়ে কেমিক্যাল ইজ্ঞইনীয়ারিং-এর ঘ্যাম ছড়াচ্ছি ন্যাপকিনে আর বন্ধুদের মগজাস্ত্র দিয়ে ক্লোজাপ হয়ে ওঠে,্যডীও বে-নজির ভুট্টো খেতে থেতে,এইসব অন্ধকার আস্তাবলে আর হারিয়ে যাওয়ার লাগাম খুঁজতে খুঁজতে,এই বিলুপ্তের লুপ্ত হওয়া পর্যবেক্ষণ হচ্ছে সময়,এ বিষয় সংজ্ঞা উৎপাদন আমার কর্ম নয়,অত-এব আমরা একটা রম্য রচনা লিখবো ;
মোনালিসা কোথা থেকে এসে বলে গেলো, রচনা দত্ত ও গদ্য রায় আজ বিবাহ ।সেই নিয়ে আবার আমাদের সামাজিক গতিরেখা পথচিত্র দেখে ।

ভিতর
রঙ্গীত মিত্র

শুকনো জলবায়ু ;জলবায়ুর বাল্ব
শতরূপা,নিজের কোনা বেছে,স্মোক করছে
গ্রিল ধরে থাকা দেখে বাউল বাউল লাগছে
দেশের দূরত্ব কত---এক কাপ চা
শেষের হেডলাইন লেগে কালো হয়নি আকাশ
কিছুটা বুকে লেগে উতরে উতরে দ্রুত
প্ল্যাস্টিক হয়ে গেলে ফ্যানা জমে থেকে
নুন,হলুদ,এসির শব্দ,চুরুট
গিটারের তারজমে ; গুচ্ছ ফুলের স্বাদ
আমি লেগে ; কাঠ পিঁপড়েরা মুখে করেছে পৃথিবী

বাইরেটাকে বড় ধরতে ধরতে,খোকাকে ভুলে চলে গেছে,ভিতর ।








ট্র্যাফিক পুলিশ/রঙ্গীত মিত্র

সিগারেটের আলো টর্চের কাজ করে
কাল মধ্যরাত জেগে ছিল লেপের ভিতর
যদিও বিলেত থেকে সান্তাক্লসরাও বাড়ি ফেরেনি।
রাত ১০.৩০-এ ও ওষুধের দোকানে লোকজন আছে ;
ক্লাস সেভেনের সুমিত তার নোটসের খাতা জেরক্স করছে
আরো দীর্ঘ কিছু বাজারের জন্যে কেউ কেউ গাড়ির জন্যে বাসস্টপে
রাজারহার্ট নিউটাউনের বাস থেকে
সৌমির,এইসবে,বাসাতে ফেরা । অফিস থেকে বাড়ি ফেরা অবধি অনিকেতের ফোন আসেনি
দেওয়ালের যিশুর ছবির নিচে
বাজার রাখা
মেয়েদের নেশা করতে নেই বলে ,
কিছু লোকানো আছে
এরকম অনেক কিছু দেখতে দেখতে কারণটা জানা খুব দরকার

ট্র্যাফিক পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করছে,রুবির মোড় ।





সহর
রঙ্গীত মিত্র

আমি ঢূকেই দেখলাম
আগাছা জন্মেছে ;
এদিকের চোখতোলা স্নায়ু ঃ
সংসার থেকে চেনা মুখ হাত ধরে
অচেনা স্রোতের ।

উপত্যকা
রঙ্গীত মিত্র
জ্বালা শুধু আমার নয়,শরীরে স্নান করে
কোনো রং নরম লাগে
মোরেমের মতো শাড়িতে তুমি
সবাইতো সেজে আসে;আমার মতো হয়
আমাকে কিছু অভয় দিয়েছিলে বলে


উপত্যকা খুঁজি আমি ।



অবিশ্বাস ও তার কারণ
রঙ্গীত মিত্র

আদরে আবদার লেগে আছে শরীরে ;
কখনো শুষ্ক লাগলে
বৃষ্টির ছবি দেখি
এপ্রসঙ্গে আমি জানাই যে
আমার কম্পিউটারে তুমি উঠে আসো
নেশায় তোমায় আরো আমার লাগে
বেআব্রু হয়ে যায় ছায়ার তুমি
বাকি সব অবিশ্বাসের জন্মের কারণ ।








অপেক্ষা
রঙ্গীত মিত্র


সমস্ত “ভি” আকৃতির অর্থ
আমাদের জন্যে বসে আছে
দারুণ দরদ হয়ে বিকেলে তুমি
তোমার স্কার্ট
জিন্সের আড়াল
এখানে বেকহ্যাম খেলে গিয়েছিল
এর থেকে আমার বেশি মনে নেই
অনেক দিন ধরে তোমায় লুকিয়ে দেখেছি আমি
সেই সব ঢিল মারার কথার ফিরে আসার জন্যে


অপেক্ষা করছি ।






উৎস
রঙ্গীত মিত্র

আবহাওয়া আভাস দিয়েছে
কার্বন ঘনত্ব কমানোর কথা শুনতে পাই মৃত গাছপালার কাছ থেকে
আজকাল সব কিছু বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে দেখে
ন্যাচারালিস্ট হতে ইচ্ছে করে
কিম্বা
সব ডেফিনিশান বদলে দিয়ে,উৎস নিয়ে ভাবনা চিন্তা করা দরকার।














ফুটপাথের গা দিয়ে একটা হলুদ রং বসে আছে ;
রঙ্গীত মিত্র
এইরকম গতির আলো দুদিকে প্রবাহমান ;
বুকের মধ্যের ঘুম নিয়ে টেবিলে গান বাজচ্ছে
এখন কলকাতা এইটুকুই
এরপর
আর
কেউ
যাবে
না ;

একটা মেয়ে তার বাইক-অলা বন্ধুর কোমড় জরিয়ে দেখছে নার্গিসেরা কালো কাঁচতুলেছে ; কাঠখোট্টা আওয়াজ লাল নেই
জরিফ অথবা ময়না তদন্ত শেষ যেম্নি হয়নি,ল্যক-মে লিক লিক করছে ; ক্রয়দানা নিয়ে একটি বেকার,নিজেকে বোঝাতে বোঝাতে অদৃশ্য হয়ে
গ্যেলো ।



স্কুলছুটির দিন কাল
রঙ্গীত মিত্র
তারে সময় সাজানো আছে ;
বৃষ্টির জলের মতো পড়ে ।
বৃষ্টির গা বেয়ে মেঘেদের ছায়া নিয়ে কুকুর হেঁটে যায় ;

স্কুলছুটির আওয়াজগুলো আকাশ দেখানো-অলার পিছন পিছন

রেললাইনের সঙ্গের ছবি হারিয়ে ফ্যেলে,বাটির দিকে তাকিয়ে থাকে ।
চোখ
রঙ্গীত মিত্র
কাগজের ঠোঙা উড়ছে ;
লেটার বক্সে ৩দিন নেই আলো
কয়েকটা গুবরে পোকা মরুভুমি ভেবে
পোকাদের সঙ্গে তর্ক করছে

রোদ নিয়ে বাড়ি ফেরার পর,চোখের ভিতর বেল্ট খেলা করে।

12ন ং
রঙ্গীত মিত্র

স্লেজ গাড়ি নিয়ে কুকুরেরা চাঁদে চলে গেছে ;
পাঁচ টাকার কয়েন নিয়ে এক্কা দোক্কা খেলছে
শীতকাল ।
শেষ ট্রাম চলে যাবার পর, দ-ই-এর গন্ধ এসেছে চাদরে
আমরা ব্ল্যাক বর্ডির ভিতর থাকলেও, হোলি খেলছে অতিবেগুনি রশ্মিরা ।

টুকুন ও তার টিউটার
রঙ্গীত মিত্র
অনেকগুলো বাঁশ জমা হচ্ছে ট্রাকে ;
চায়ের কেটলি থেকে রাত সরেনি ।
এই দিক থেকে উঠলে মাঠ পাওয়া যাবে
গাছেদের যাতায়াতে মানুষেরা মাথা দেখা যায়
গোলগাল চোখে বরফের গ্লুকোজ জমে
গ্লুকোজের গ্লাস ভেঙে দেবো বলে
বিকেলের পকেট স্মার্ট হয়ে যায় ; টুকুনের টিউটার আসে ।

র্যা ম্প /রঙ্গীত মিত্র
অনেকগুলো পকেট হয়ে গেছে ;
একা রাস্তা হয়ে গ্যেলে পানের দোকান হয়ে যায় ;
ইয়া বড়ো একটা ডাস্টবিন দেখে বায়োলজি পড়াতে ইচ্ছে করে
বাসের জানলা থেকে মোনালিসার টিকিট নেওয়া কন্ডাক্টারকে দেখে
সুজোগ নেওয়া বলে
কারণ স্টাফ সিলেকসান কমিটিতে আমার নাম নেই
নেমপ্লেট মন্দিরে লেখা আছে ;
গাছের তলা থেকে মৌলালি হয়ে যায়
আসলে সবাই খুব স্যাডো প্র্যাকটিস করার সময় দেওয়াল দেখে
আর আমাকে দেখে কুকুরেরা রেগে যায়
ওদের নালিশেরা ফেলে দিয়ে যাওয়া ব্যাগের কাপড়
যদিও সব কিছু হয়ে যাওয়ার পর সহজ লাগে
চায়ের পাতা জমে থাকে ।
বাজার শেষ হবার পর ঘুঁটি সাজিয়ে দেখি এরোপ্লেন উড়ে যাচ্ছে
ওকে কেউ লাইনে দাঁড়াতে বলে,কিনে দাওনার আবদার করে না
একটা আবর্তন থেকে কয়েক রত্ন দূরে “র” হয়ে পাথর দেখছে
এখনো ফাস্ট সেকেন্ড হওয়াটা জয়েন্ট এন্ট্রাস হয়ে গ্যেছ,
মেঘ সিনেমা হলের সাথে পপকর্ণ না হলে,বিয়ারহীন
ওষুধের পাকামিগুলো হোডিং হয়ে স্মার্ট হয়েছে
ডি-এন-এরা ছেলে মেয়েদের তুলনায় তাদের মাবাবাকে
ফরেন এক্সচেঞ্জ,নাইটলাইফ,পেজ-থ্রির র্যােম্প বানিয়ে দিচ্ছে ।
রূপকথা ও বিকেল বেলা /রঙ্গীত মিত্র

ঘোঁড়া ; দুপায়ে হাঁটতে হাঁটতে একটি ঘোঁড়া
পিছন ঘুরে তাকালো ।ওর টাক মাথা থেকে কিছুটা
নির্জন মোড়
যাতে কলেজ চলে
আমার সামনে দিয়ে একজন লোক চলে গেলেন
কিছু কিছু অদৃশ্য মানুষ
সিনেমার নাম নিয়ে
বড়ি বানায় ।
আমাদের ছাদে এরকম শুকতে দেওয়া
আচারের সংখ্যা
৩৯ ডিগ্রী তাপামাত্রা নিয়ে
থারমোমিটার ও বিকেলের অপেক্ষা নিয়ে বঞ্চে বসে
আছে ।








দৃশায়ণ ও উৎপাদক / রঙ্গীত মিত্র
আমার কানের উপর দিয়ে
শীতকাল বয়ে যায় ;
ইথিওপিয়ায় এমন দ্যাখা যেতো বলে আক্ষেপ করতে দেখেছি ;
আমাদের ঘরে ঢুকে পড়লেও তাই তাড়া করি
যদিও আমি একটা চারচৌকো বাক্সের ভিতরে আসি
আমার এক-বাক্স-জীবন
যা কি না বালতির শব্দের থেকেও মধুর

আমি সব সময় পায়ের শব্দ শুনতে শুনতে লিস্ট করি
কি করতে হবে
এবং শেষে
প্রভাব খোঁজা
এই নিয়ে দ্রুত কিম্বা বিলম্বিত হয়ে আছি
আর কাক্-তাড়ূয়ারা অ্যাণ্টেনা চেপে পগার পার করছে,১২টি মাস ও ইত্যাদি ।










গাছ রঙ্গীত মিত্র ম্যানিপ্ল্যান্টের স্বপ্ন দেখতো যে ছেলেটি আজ সে গাছ হয়ে গেছে ;
আকাশে বাজির ফুটপাথ দেখি আমাদের সেই মৃত বেড়ালের মুখ দেখতে পাই যদিও আমাদের মুহুর্তরা ভীড়ে মিশে গেছে স্টেশানে ;
ট্রেন ছাড়ার পর দরজায় ঝুলতে ঝুলতে আমার
সিঁড়ি, নেশার মতো ছবি হয়ে আসে
এখন মাল্টিপ্লেক্স চাঁদনি চক,ইউরোপ উঠে আসা শরীরে
শোয়েবের গাছ হতে ইচ্ছে করে আমার ।




সকাল ৯টা থেকে পরের দিন সকাল ৯টা পর্যন্ত
রঙ্গীত মিত্র

ধরা যাক আলোর স্কোয়ার
আসাম থেকে আসা তোমার চিঠি ;
আমার নিজেকে আবার হারিয়ে ফ্যালার ভয়
মুখ থেকে উঠে আসা তুমি দীর্ঘ বিপদ,
অন্ধকার সমানুপাতিক সময় ।
নদীরা চামচিকের মত ঝুলছে
এখানে চামচিকেরা নদী হতে পারে না ঃ
কারণ বাজারের বিকট ঘুম
চামচের চিরুণির ধ্রুব ;
আমি নাকি সময় কাটাচ্ছি
সারাদিন আমি খালি বকাবকি বজায় রেখেছি ।








ইনার আই ঃ নিউমার্কেট থেকে যাদের লেখা ফলকে নেই /রঙ্গীত মিত্র

নদীর নাব্যতা নিয়ে জাহাজেরা তিমি হয়ে আসে
বয়ার পাশে নদীর ফিসফিস শোনা যায়
হাওড়াব্রীজ ডুবছে বলে বোকার মতো

বাবা-মা’র অবসর খোঁজ
তবে একটু বয়স হলে
সব কিছু পারা যায় না
হয়ে গেলেও,দূরে চলে যায় না
হাওয়ার ধাক্কায় স্রোতেরা কথা বলে
কাঠের জিনিজ সব অ্যালুমিনিয়াম হয়
কাগজের দোকান থেকে বিগবাজার অবধি সেইসব লাইন
সাদা থান,মিলেনিয়াম পার্ক,মোনোরেল,বার-কাম-রেঁস্তরা ইত্যাদি দেখে যায় ।







আউট পুট : অন্য শহর

আমাকে ৫দিন ৫ সেকেন্ড ঘুম দিয়ে যে চাল পেটের সন্তান ডেকে আনে
এই সব স্বপ্ন দেখবে বলে পয়েজন খেকো চিল মদ ভেবে খেয়ে নিল ঝাঁক
আমাকে গোলাবারুদ ভেবে ভাবি আমি একবার আকার আনবো বলে
বুঝিনি কি আচার লেগে আছে কামানের গায়ে ;
কোশ্চেনে লেখা হয়ে যাওয়া মেঘলার পদাবলী নাকি পাঁচালি তাই না জেনে আমি রাস্তার মাশরুম
চিৎকার করে যাই ;প্লেন আরো নিচে নেমে ওড়ে ;আমাদের বাড়িটাকে হোয়াইটহাইজ কিম্বা ফ্রন্টপেজ বানাবে বলে,চড়ুই-টা নিয়ম করে ব্লুজ শিখেছে ;আমি সেই আলপথ দেখিনি বলে
গ্রীনহাইজ এফেক্ট লিখি আমাদের মাথায়,এইশুনি জল পাওয়া গেছে,আমাদের স্বপ্নের আউটপুটে।

রঙ্গীত মিত্র












রোব্বার
রঙ্গীত মিত্র

এর পর আবেগ বুঝিনি ;
ঠায় সেই দাঁড়ানোর বাস-স্টপ
একটা হিজিবিজি চলে গ্যেছে বলে
আমার প্রতিচ্ছবি দেখি সাহসী আমাকে
এমন প্রশ্নের পর সীতাকে বুঝেছি আমি,আমাদের মায়েদের চোখ থেকে
যদিও আলাদা বলে যারা লাইন হয়ে যায়
হোয়াইট মিশ্চুপের গিমিক লেগেছে ভেবে
আমাদের অস্বীকার হয়ে যাওয়া বিগতদিনচিত্র

অসম্ভব উৎসব রোপন করেছি সম্পর্কে আগুয়ান দেওয়াল ভাঙে রোদেরসই
বুনোট আবেগ হয় ; অযথা ঝামেলা ; পাথরের শব্দ হ্য হেরে যাওয়া
ডূমূর কিম্বা ঝুমকোলতা ; আমাকেও সজীব হয়ে দেখানোর জারণ,নোটবূক লেখে অজন্তা-ইলোরা কিম্বা রোব্বারের জিলিপি খাওয়া ।













বেন্টিং স্ট্রিট


রঙ্গীত মিত্র

সব ঘুম হয়ে যায় ;
ঝিমন্ত ধ্রবতারা--সেলাই করেছি, আকাশে

বৃষ্টি ভেজার
উত্তর পাইনা

ক্রমশ হাঁটছি,বেন্টিং স্ট্রিট ধরে ।


আবহাওয়া
রঙ্গীত মিত্র

প্রভাবিত এই সকালে
বিরক্ত করে ;
মিস্টির দোকান
স্কার্ট ওড়া মেয়ে

আমাদের মহিলামোহল (গোপনীয় থাক )
রাজনীত,বেপরোয়া আবহাওয়া পরিবর্তন, তুমি মাকে বোঝা ও ।




আমার বান্ধবীদেরকে
রঙ্গীত মিত্র

আমাকে আড়াল করেছে মেঘ ;
তোমার সঙ্গে যৌনতা দেখছি ।
এখনো এই হৃত বসন্তের দেশে
পিয়াসি রঙা স্কার্ফ দেখেছি ;

আমার জন্যে নয়

তোমার,তোমাদের জন্য খুব চিন্তিত আমি।











সংবাদ ঃ গভীর চলাচল ও সভ্যতা বিষয়ক তর্ক

রঙ্গীত মিত্র



১।

নীল আমার প্রিয় গায়ক

আরণ্যক আমার চোখ হয়ে

ট্রেন আমার ক্লান্তির ফিনিক্স ;

গ্লিসারিন সাবানের আমার পৃথিবী

তুমিতো বলবে আমি আর লিখতে পারি না ।

২।

মাথার ভিতর দিয়ে বাস চলে যায়

এক্তাকাপুরের সিনেমা;

সহন ক্রয় করেছি এমন



হাইতুলে আছে আমার ইয়াদ

পেহেলা মুলাকাৎ ।



৩।

আমাদের দশ হাত বাজি

পকেত ফাটার শব্দ

বিশ্বাস ঘাতক আমার পরিবার

কালো আর লাল স্নানের

ঢপ মেরে ঘুমচ্ছে দ্যাখো ।

৪।

আমার জাহাজের দূর আবহাওয়া বন্দর

আমার জন্মদিনে উদ্বাস্তু উপহার

আনন্দ কেন? আমার শেষ যমুনা দর্শন

এভাবে শুকিয়ে যায় এমন তুমি হে ; তোমার কাছে

খেলে যায় মহাকাশ ।



৫।

অনেক লোকে মধ্যে তোমায় পৃথকরা যায়

আমার অনৈতিক আর-ডি-এক্স ;

পড়ায় মন বি.এস.সি হয়ে আছে



কি আছে তোমার মন্দির বানানোর



আঙুরে রস তোমার স্তন থেকে পাই ।



৬।

অ্যাতটা ভাববে বলে শরীর ঝুলে ওঠে

আগাম ইলেকসানের ভাত



হামাগুড়ি দেওয়া

জল

আম্রমুকুল



৭।

অশ্লীল কিছু বাল্ব ;

বিপ্লবি অঙ্গিকার

ক্লিক করে যায় ক্রেডিট কার্ড

তাছাড়া বাজার হাট,রান্না,কান্নার ডোভার লেন

স্কার্ট পড়া মধ্য তিরিশ,নেশার পুরুষ,বাড়িওয়ালা,বসের রুম নম্বর-১২ ।



৮।

জন রাইট

রাইসের দাম

মানুষের মর্গ



প্যাশান পড়লেই

সমাধান বিক্রি আছে ।

৯।

নবম আমি পুড়ছি

আমার যৌন সৎ হওয়া

মিশর হয়ে যাবে,আলোড়নেরা

তাকান আরো ৩৭৭

ডাস্টবীনদের কথা লেখা থাকবে সংবিধানে ।





১০।

ভয় লাই গো বাবু

আমাদিগের জয় হব্যেক ;



পালাবার কুন পথ

দ্যাখছি না



উঠান পানে খিদে এসে বসেছে ।



১১।

ওষুধ নেই ;

ডাক্তার নেই ;

নোরা জোনস নেই

কাল ইসরোর খবর শুনে বুঝলাম দেশ ভদকার মত এগিয়েছে

ঝালর লাগানো সভ্যতা এতদিন বাদেও তোমাদের আমার বেয়াব্রু লাগে ।














ছায়া/রঙ্গীত মিত্র

আমার এই বাড়ি আমারই একার সম্পদ ;
সাড়ে দশ-টার ট্রেনে তোমায় দেখি রাই সুন্দরী ;
"বালা নাচো তো দেখি "
যেটুকু তুমি হয়ে আছো
ছায়াগুলো সেখানে
শুকনো হয়ে
পড়ে আছে ।

পিয়াসি/রঙ্গীত মিত্র

হলুদ রঙা টপ পড়েছিলে ;
চিল্কা হ্রদ আঁকবো আজ বলে

তোমার কালো জিনস

আমার
একলা উত্তেজনা

পানের দোকান ছাড়িয়ে পিয়াসিময় সাধ
সব সময় তোকে অন্য-রকম লাগে ।




কফ/রঙ্গীত মিত্র

আমার সামনের দিকে খবর
আত্মাকে খুঁজে পেতে গিয়ে
ভজন শুনছে চোখ " আহা মরি কি বাহার "
আমার প্য্যান্টে দাগ লেগেছে
তোর নাম

গলায় কফ লেগে,শিরা লেগে আছে সব ।


সকাল ৯টা থেকে পরের দিন সকাল ৯টা পর্যন্ত

রঙ্গীত মিত্র


ধরা যাক আলোর স্কোয়ার

আসাম থেকে আসা তোমার চিঠি ;

আমার নিজেকে আবার হারিয়ে ফ্যালার ভয়

মুখ থেকে উঠে আসা তুমি দীর্ঘ বিপদ,

অন্ধকার সমানুপাতিক সময় ।

নদীরা চামচিকের মত ঝুলছে

এখানে চামচিকেরা নদী হতে পারে না ঃ

কারণ বাজারের বিকট ঘুম

চামচের চিরুণির ধ্রুব ;

আমি নাকি সময় কাটাচ্ছি
সারাদিন আমি খালি বকাবকি বজায় রেখেছি ।

পাখিদের ঘর বাড়ি
রঙ্গীত মিত্র

আমাদের গড়পরতা ঘুম নেই ;
কোন এক ফেরিঅলা নিয়ে চলে গেছে ।
এভাবেই পেণ্ডুলাম চলে ;
বরং অনিয়মিত নিয়ম কানন ।
নিরাময় হবে বলে, চাল থেকে রোদ ঝরে পড়ে
নদীর শব্দ শুনতে পাই ;
আমার বাড়ি ফেরার ডাকের মত
পাখিদের ও ফিরে আসার ঘর জেগে থাকে ।


রাজসভা
রঙ্গীত মিত্র

প্রজাপতিরাও আমাদের আড্ডায় আসে ;
আমি অবাক হয়ে ভাবি এত আওয়াজ কেন চারিদিক !
ডক হয়ে যাওয়া রাত ৯টাকে জমিয়ে রেখেছি ;
একটা অচেনা গলায় আমাকে হুমকি দিয়েছে বলে আমার খাতাগুলো,
কি অদ্ভুত সেনানীরা অবহেলা হয়ে বড় কীটনাশকের অভিযোগ নিয়ে
পাতাখোর বাঁশিঅলা, সেন্টিমিটারে মিলিয়ে যাচ্ছে বুঝি
এরকম এক একটা সুযোগ মুখ হয়ে যাও,বক্তিতায় মাইকে শুনি
বাড়িতে অবসর হয়ে ফুটবল খেলে যায়,আমরাও একলা হয়ে যাই
দিল্লি চলোর পথে গুপ্তস্রোত আসে,উঠে যায় সব

আমিও স্বাচ্ছন্দে থেকে,কিছুটা আচ্ছন্ন থেকে প্রজাপতি দেখি

গহ্বরে রস জমা হয়,
রাজসভা থেকে বেড়িয়ে আলোদের সামনে দাঁড়িয়ে থাকি
আমি ।



ঋ-কারান্ত
রঙ্গীত মিত্র

আমার আকাশ ব্ল্যাকডোমেনের ডোম।
এসব না কি ভ্রমের মতো লেখা
গুজরাট হয়ে যায় আমার ধুলো;
এলো চুলের ধানের নব্যদান
চোখ-খুলে তুই দ্যাখ

সব ঋ-কার হয়ে যায়।

ঋ-কার দেখি
ঋ-কারে সন্দেহ
ঋ-কারে আমার ভয়।

ঋ এর ভিতর ঋ
মন্সুন এসেছে আমার ময়রা পাড়ায়।




মেটামর্ফোসিস ঃ ক্রিয়া ও বিক্রিয়ার নির্ভীক নিয়ম ভাঙার রাজনীতি থেকে

রঙ্গীত মিত্র

১।

মহুয়ার মুখ থেকে সিগারেট উড়ে যায়

সৌমিলির মুখে

এরপর কাউন্টার নেবো না

তোমাকে অনেকবার চুমু খেতে ইচ্ছে হয়

বিশ্বাস করো

যদিও তোমার অন্য চাহুনি



একলা

দাঁড়িয়ে আছি অনেক বছর ।

২।

সমস্ত মহিলাদেরকে অপূর্ব সৃষ্টি বলে মানি ;

তুলিমুখ লেপেছি শরীরে

আমার আকর্ষণকে

স্নেহ করে

আমার সম্বন্ধের কারণ ।

৩।

ভাবনাহীন ;

প্রায় পরিদের দেখি

রিয়ার্সাল চলে,খিস্তি খাই

আমার যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত

ডেটাস্ট্রাকচার গড়বে,তোমরা সকলে ।

৪।

মৃত্যুজ সময় ;

জন্মকাল ;

নগ্ন হয়ে থাকি না কেন আমরা ।

তোকে সব বলতে গিয়ে ও ঘাবড়াই

জিনস,স্কার্টে,তোকে দারুন মানায় ।

৫।

সেক্স স্টোরি পড়ি ;

আরো আমার মতো ছেলেরা যা যা করে

তোকে নেশা করতে দেখলে,ভালো লাগে

কি করে গ্রহণ যোগ্য হব,তোকে

কিভাবে বোঝাই !



৬।

তোকে দেখেছি অনেক ;

প্রতিদিন নতুন লাগে

তবু এক সঙ্গে অনেক

সহজীবন,সব ভাষায় আছে

একবার তুমি,নিজের ক্থা বলো ।

৭।

প্রলোভন ;

সময়ের থেকে এগিয়ে অনেক

সবার বিরক্ত আমরা

এইভাবে নতুন গ্রহ বানাবার ডাক আসে

আমারা তামাম নিয়ম বদ্-লে ফেলবো,ঔরস !


ফ্যাশান প্যারেড
রঙ্গীত মিত্র

গামছায় আলো লেগেছে ;

আলোর ভিতরে যত্রতত্র হাত দেওয়া হলে
অন্য কিছুর সন্ধান পাওয়া যায়

যদিও মহাকাল আগে মহাকাল শব্দের সাহস ছিলো না

এখন ঘামছাও ফ্যাশান প্যারেডে যায় ।

চাহিদা
রঙ্গীত মিত্র


মজার মুখ ও মুখোশ আছে
যদিও ফন্টে ও নন্টে ফোন্টের সম্বন্ধে
পাদানি
আমাকে কোতোয়ালি দাও

ই০মেল আইডি দাও,আভা ।

ডিক্সানারী
রঙ্গীত মিত্র

বেজন্মা পাখিদের নাম জানি না ;
সারাদিন রেল-লাইন শুনি আর ভাতের শব্দ
আমার আগের জলে ভিজোনো
আমার পেট ভরে ওঠে
ভালোশব্দ আমি ডিক্সনারিজুড়ে মানে লিখেছি ।










আমি,আমার শহর এবং জানলা
রঙ্গীত মিত্র

জানলার নাম দিয়েছি ইনাম হুসেন মল্লিক । জানলা বলতে আমি ভাবনাকে বুঝি ।জানেন এই জানলাই আমার বেঁচে থাকা । যখন খুব আওয়াজ নেমে আসে,সকালের মত একটা হলুদ পাখি এক্তাকাপুর না সেজে ভিক্টোরিয়ান লিটারেচার পড়ে আমার পাশের বাড়ির রিমলি—-আহাঃ ভাইব্রেশান মোডে আছে আমার চিরকাল; কে যেন ভোর ডেকে নিয়ে যায় ; ভোরকে ভোর ডাকে । কাল সুমি ফোন করেছিল । ১২ তারিখ ওর বিয়ে । আর দেখুনতো আমার কম্পিউটারে বাউল ডুকেচে ।আমার মার এই চিন্তা যে আমি এখনও এই সময়কে আমি বুঝলাম না ।আমি হয়তো অবুঝ,কিছ-ই বুঝি না---ন্যাকা ! আমাকে আড়ি বলে প্রেম চলে যায়---গুপ্ত ঘাতকের হাত আমার বন্ধু হয়ে ওঠে,আমি ভুল বুঝি ,ভুলের পর ভূল ।আমি আমাকেই জানি না,কলকাতা কি লিখব? ফেসবুক খুলে দেখি আসরাফ,মকবুল,ইমতিয়াজ লিখছে তাদের পাড়ার কথা । আর আমি ফালতু হয়ে চলি,রোজভাবি আর করব না,তবু নেট-লগিং করি;আমার হাতে আমার বন্ধুর স্তনের ছাপ ।আমার ঢাকা যেতে ইচ্ছে করে ।ইস্টবেঙ্গল আমার প্রিয় দল ।রবিবাবু,চন্দ্রবিন্দু,জেমস,অর্নব শোনা হয়ে রামধনু মারছে হার্বাট । আমাকে বিরক্ত ক্রয় করে ;অসম্ভব লাগে ।এই যেমন কাল রাতে তোমার আগুনে আমি নিজের মৃতদেহ দেখলাম । ভয় হলো । আজ সকালে কাগজে পড়লাম ১০টা লাশ পড়েছে ।বিশ্বাস করুণ আমি না ভরসা রাখতে পারছি না ।এখন মহাপুরুষ = সেলিব্রিটি ।

আমার ফ্ল্যাট চাই ।আঁতেল বান্ধবি চাই ।দেওয়াল লিখছি স্লোগানে ।এইরকম এক কয়লা খনি আমার ক্লাউন-জীবন ।আমাকে নাকি গিটার দেবে ।কি একটা বিগবস হয়ে গেল ।ফেটে যাচ্ছে সূর্যের বর্ণমালা । আয়না থেকে ও স্বপ্ন রাস্তায় । আমার লজ্জা করে-কেউ যদি মালের দাম,কেউ যদি সত্যি কথা বলে । আসলে আমরা আশ্রয়ের ভন্ডামিতে বিকল হয়ে আছি ।আর আমি একগাদা পাগোলের প্রলাপ লিখে বলছি,নদী দ্যাখো ।

পরশু বাড়ি থেকে সকাল ৬টাতে বেড়িয়েছিলাম।শ্যাওড়াফুলি যাব । একটা ৫-নম্বরের বাস ধরলাম ।স্বপ্ন দেখলাম সুমি আসবে ।আমি ওর বাড়ি যাব ।ওর বাড়িতে সত্যনারায়ণের পূজো । জানেন সেদিন ফোনে বাবুঘাট দেখলাম ।গঙ্গার জলে স্নান দেখলাম । অনেক মানুষকে একসঙ্গে দেখলে খুব ভালোলাগে ।বিশেষ করে যখন অভিযোগ জমা হয় আমার বারান্দায়,তখন আরো ভালোলাগে ।ফোন কি বলছিল,আমি শুনিনি ।

হাওড়া-স্টেশান ঃ
বাস এসে দাঁড়ায় । আবার সুমির ফোন । সুমি আসচে না।অথচ আমার যে ট্রেনের টিকিট কাটা ।দুর আনকোরা সব ! আসলে জানেন তো আমার সব কিছুতেই গুলিয়া যায়।হাওড়ার স্টেশান থেকে আমি দৌড়ালাম আমি ।পকেট লাফাচ্ছে ।আবার ফোন অভীর ফোন ।
“আমার সংগে যাবি “?
“তুই চলে আয় “
“কত নম্বর বাস ?”
“২১৫/১”
টাওয়ার নেই ; লাইন কেটে গেলো ।
পুলিশ বুথ,বাজারের হাত,মেয়েদের ভীড়,পাবলিক টয়লেট,সাবওয়ে,বাস-স্ট্যান্ড পেরিয়ে,আমার ২১৫/১ বাসে ওঠা,যদিও এখনো ঠিক ঠিকানা কেউ জানেনা ।পচ্ছন্দের সব কেমন ঘোলাটে থাকে । মাথার ভিতর শ্যামবাজার,সোভাবাজার,মেট্রস্টেশান এইসব ঘোরে ।বারবার জিজ্ঞাসা করি,এইবার সেন্ট্রাল মেট্রস্টেশান,এইবার আসবে আমার বাস-স্টপ।এবং নিয়ম দিয়ে সময় এলো । আমি মেট্রোর সামনে ।অভী আসছে । একজন লোক বাস থেকে নেমে আমায় মাল কোথায় পাওয়া যায় জিজ্ঞাসা করে চলে যাওয়া নিয়ে গ্রে-স্ট্রিট থেকে অভী এলো ।সামনেই নাকি সোনাগাছি ।তবে শ্যাওড়াফুলি যাব কেন?৩-নম্বর বাস গেলো,সুমির ফোন হাঁটলো আমাদের মধ্যে ।এখানে পাগলামো আমার ইউরোপিয়ান ওপেন ।আমি যাব না ।অভী খুব বলল।শেষে অভীর একটা কবিতা শুনলাম।দারুন লাগলো ।
বাড়িতে ফোন করে বলেদিলাম আমি আসছি।অভী টাটা বলে পড়াতে ছুটলো ।মেট্রো চড়ে রাসবিহারীর মোড়ে আসলাম । তারপ্-র সোজা গড়িয়াহাট ।।এইরকম রিপোটিং লিখতে আর ইচ্ছে করে না।প্ল্যাস্টিক ও এ শহরে বোঝে ওর রাজনীতি আছে ।কোনো খাওয়ার দোকান দেখছি না।রাস্তা ভুল করছি । আর ফোনে সুমির সংগে এক সাউথ-সিটি ঝগড়া করছি । আমার আর ভালো না লেগেই বেদুইনে ঢুকে ৯৫টাকা বিল করে স্পেশাল বিরিয়ানি খেলাম । আবার রিপোটিং আর ডায়লগ । আমার চোখ সরে যায় যে দিক দিয়ে লাল-টপ সিগারেট ধরায়,সবুজসার্ট লাল-টপের কোমরে হাত দিয়ে নাটকের টিকিট কেনে । আবার ইনাম হয়ে ওঠে আমার জানলা।জানলার কোনো ফিক্সড ফ্রেম নেই ।আমার শহর জানলা হয়ে গেছে আর আমি ধুলোর আড়ালে,এক-পা রোদ নিয়ে কাটাকুটি খেলছি ।

শিবমন্দির/রঙ্গীত মিত্র

দু-পায়ের ফাঁক দিয়ে শিবমন্দির দেখা
যায় ;
কেঁচোকে দেখলে মালগাড়ির কথা মনে
আসে
আমার দৃশ্যগুলির সামনে বারে বারে
মালগাড়ি চলে আসে
এই মালগাড়ি চলে আসার কারণ-টা
আমি,নিজেই জানি না ।





সারকিট থিওরি/রঙ্গীত মিত্র

মাথার ও সারকিট থিওরি আছে ।
জন্মদাগ বহুতল হয়ে ওঠে ;
আমার খাতার আংশিক আলোয়
নারীর
উল্টো পিঠ দেখে সোহাগের
অনুভূতি হয় ।
শুনেছি, অন্ধকার কোলে বসে থাকে ;
এইভাবে মানুষ হয়ে
ভিক্টোরিয়ায়
ঘড়ির বিপরীতে
যাব ঃ
পা সিনেমার পোস্টার রিলিজের কথা বলে।











অ্যালার্ম ক্লক /রঙ্গীত মিত্র

গোল গোল আঁকি বুঁকি আছে ;
চোখ থেকে শিশিরের ঘুম ভাঙে
এদিকে অ গতকাল জমে আছে
যদিও বিছানায় বৃষ্টি পড়েনি
তবু
বণ্যার কথা অ্যালার্মক্লক হয়ে গ্যেছে ।

চারলেনের টেবিল/রঙ্গীত মিত্র

আমি একটা চারলেনের টেবিলে বসে
এখানে কোন ব্যস্ততা নেই বলে
যেগুলো আগে অনুভব করা যেতো না
সেগুলো প্রক ত হয়ে ওঠে
যেমন সুইচ অফ করা ; এসির শব্দ ;
ঋষভ,জানিস
চোখ কচলিয়ে লাল হয়ে
যাবার
দেওয়াল লাগে
আকাশগুলোকে।

এইরকম আমাদের মধ্যে
৪২০ আর ২৪০-এর
বিরোধ,ছড়িয়ে আছে ।

স্বপ্ন ও আমি/রঙ্গীত মিত্র

১।
বাসের ছায়ার উপর ট্রাম হয়ে
অনেক যাতায়াতের পর
সিগন্যাল জমেছে ঃ
যেখানে অপু রেললাইন দেখতো !
২।
আমাদের বাড়ির ছাদের অ্যান্টেনা আছে ।
যখন কোকিল ছিল না
এরকম আলাপ নেই রাস্তায়
তোমায় দেখে ছিলাম ;
বেশ হরকে গিয়েছিল আমার পা ।
৩।
উল্লেখ্য সম্পর্কের ও ঘুম পাওয়া
বাদামি বাতাসের গন্ধ,মিশে যায় ;
কোথাও বালতি জেগে ওঠে
এইরকম রসায়ন বলতে বলতে
স্বপ্নের রণপায়
আমার স্বপ্ন পায় ।


রেপ্লিকা/রঙ্গীত মিত্র

রং কেনার যন্ত্র কিনেছি সারা রাত
যেমন খোলা আর খোলসের পার্থক্য থাকে ;
এই বলে , ” আমাকে কি বলতো জানিস ? ``
লেফট অ্যান্ড রাইট শুনি
ঢাকা থাকলেও পৃথিবী ও তার রেপ্লিকা দেখা যায় ।

যাকে নিয়ে আমারা এত মজা করি/রঙ্গীত মিত্র

বসে থাকায় কিম্বা ঘুমের ভিতর ও আমি দেখি আমাকে নিয়ে কেউ মজা করছে ;
একজন সদ্যমা”র হাত ধরে কিছু একজন
এই একজন
এই একার
এই আমার
এই রকঅন

আগের লাইনগুলো সব নিভে যাছে ।





সানিয়া মির্জা/রঙ্গীত মিত্র

দেখলেই,আমি দাবা খেলি ;
খেলুড়ে উল্কি আঁকি ; এখন সম্পর্কের কথা বল্লে
আমি তক্তা দেখি
যদিও বেশি লোক বোকা নয়
বিশ্বাস করুণ

সানিয়া মির্জাকে নিয়ে আমার কাসপারভ স্বপ্ন ছিল ।

ল্যাটিস/রঙ্গীত মিত্র

নেই বলে বাল্ব জ্বলে না ;
চুলের স্তুপের ভিতর দিয়ে ট্রেন যে
খুব সঠিক তা জানার ফোনের ফোন
বুঝলাম না ;
না না আমি এত খারাপ হতে পারিনা
তুমি চলে যাও অথবা অন্য কিছু বলতে পারিনা

দুজন মানুষ(দুর থেকে আমার তাই মনে হয়) নিজেদের ল্যটিস নিয়েছে নেচারপার্কে ।




চিহ্ন/রঙ্গীত মিত্র

যে কখনো গাছকে গাছ বলে নি
কিছুই সে খুঁজে পায়না ।
ভয়টাও বিভিন্ন নামে আসে,
ট্যাবলেট পড়ে আছে ;
লাফাও লাফাও তা বলে কি ভালো ডাল থাকবে না ।
আমি কি নীল রং ডাউনলোড করে যাব ?
বিদেশীগান শুনছি ।
এদিকে অনেক বিস্ফোরণের শব্দ হচ্ছে ;
প্রমানের জন্যে ও ওরা সময় দিতে রাজি নয়,
যেম্নি যৌনলেখা অথবা রোজ অনেকজন টুকে রাখি
যে কখনো আকাশকে হত্যা করেনি
নিজেদের মত চিনেছে মাটিকে
পিঁপড়ে দেখে আরশোলা বলেছে
হিসি করে ফেলেছে তার প্যান্টে ।
যার শুধু অভিযোগই প্রাপ্য,
চাবি হারিয়ে বসতকাল উড়ে যায়
কয়েকটি চাতাল বেঁচে থাকার মত
যেখানে বাইসন নিয়ে উপনিবেশ বানাবো ।
আরো অনেকগুল ছবি তুলে রাখবো
যেমনি পিরিয়ড মিস হয়েছে
ভাইরাস ঢুকেছে ,
আর আমি টঙে বসে তাস,খালি আর কিছু চিহ্ণ দেখি ।


ভোরের দুধের দোকান/রঙ্গীত মিত্র

শরীরের কোন কোন অঙ্গের ঘুম
সক্কাল সক্কাল ট্রেতে যেমন রোদ্দুর সাজানো
পাতা ঝরে গেলে কালো আর হলুদ রং
পিছন দিয়ে ঘুর ঘুর করি ; বড় ঘড়ি থেকে আরো একটু
নিউমার্কেট চিকেন মাঞ্চুরিয়ানের গন্ধ : একটি মেয়ে কালোরঙা জামা আর তার মাথায় সাদা স্কার্ফ

কয়লা,কেরোসিন তেল এইসব দুধের দোকানের ভোর হয়ে আছে ।

আগুনের দিক থেকে/রঙ্গীত মিত্র

কাঁধ থেকে জামা ; জামার খুব গভীরে
বেলুন ঝুলছে ;
লেগে লেগে থাকা এম্নি কফিশপ হয়ে যায়
বেগবাগানের মোড়ের থেকে দূরে জিশানের রোল খেয়ে ছিলাম
কোথায় যেন লেখা ছিল “ রক অ্যান্ড রোল”

লিটমাস পেপার লেগে থাকে ; চেচনিয়ার খবর শুনি যেখানে একটি মেয়ে যুদ্ধের বোঝা নিয়ে থাকে ।

অই যে একসঙ্গে গান গাইছে কারা, আর বিশাল ব্লটিং পেপার নিয়ে একটি পারসেলে সময় ভর্তি হচ্ছে ।


ডিজিট্যাল কিছু ও আমার অন্যান্য
রঙ্গীত মিত্র
ডিজিট্যাল
কোনো সময় নিজেকে নিয়ে ছায়া হয়ে যেতে ইচ্ছে করে । আমার ছায়ারা এমনিই হারিয়ে যায় ।বাতাসেই নাকি সব থাকে । আসলে আমি একটি জলের কল পেলাম । জলের নিচে দাঁড়িয়ে গঙ্গা গঙ্গা বল্লাম ।
শুনলাম ঝুম্পার বর মারা গেছে । খুন হয়ে গেছে । এই সময় রাজনীতি কথা মনে পড়ে । ১৩% ডাইনলোড হয়েছে ; লাগেজের অনেকটা বাকী । বাকীগুলো বাড়ি হয়েছে ; যাদের কোন উত্তর দেওয়া ভাষা ও ভালো ও এটা অনেক ভালো ; ভাঁওতা ! এই ধরুন আমি এক্স করতে চাই অথচ রবার ব্যান্ড দিয়ে কিছু দেওয়াল ঝাঁকাচ্ছি ; শুনছেন আভিয়ানো পুলা বিস্তেরাগান । আমি তিন্টে গোদ্য ; যে আছে সে না ও থাকতে পারে ; ববডিলান ববডিলান
কি হবে কি ভাবে জমিয়ে
আমার খাতার ফ্যানা ঝরছে
এখানে জেরক্স করে তুমি কি ভাবে পরীক্ষা দিলে ??
আমি দেশপ্রিয় পার্কে দাবার ছক হয়ে যায় । কিছু কিছু লিস্ট ঠিক করি
১।কাল কোর্টে যাব ;
২। চাকরির অ্যাপ্লাই করবো ।
৩।আর কোনো দিন-ই আমি বাড়ি ফিরবো না ;
রাস্তা বেঁকে গ্যেছে
এখন ১২টা বাজে । প্লিজ আমার সামনে এসো না । এরকম ভাবতে ভাবতে গঙ্গার জল দেখলাম।আমার কলেজের প্রফেসারসদের দেখলাম ; জিম-মরিসনকে দেখলাম ; ইনামের কবিতা শুনছিলাম অর্জুনদের ছাদে । কোন কবিতাটা যেন ? কোনটা ; বাড়িটা ঠিক সাততলার হবে ।একটা বাড়ি আর একটা বাড়ি দিয়ে বোঝানো সহজ ; আমি ছাদে বসে দেখছি দূরের জানলায় একটি মেয়ে ; আমার না রংটা বড় ইইয়া ইয়া হয় । আবার বলছি যেখানে হোডিং আছে সেখান থেকে শহর ইস্তেহার লিখছে ; হা হা কি বল্লেন ? আরে জোরে বলুন ;হুম ; বিষয় । এইবার আমার কথা শুনুন ঃ
“Eyes kissed by sunlight

Doors open beyond
the third horizon

You carry love in your lunar body
Your body of rainbow, silence and piano

My nails slowly turn
into white seahorses

Sounds of water water water water sound water

Earth magnets
calling the goddess
in beauty, love
and sapphire stones.


Grey nets of love.

Jewels on your
gentle, naked, electric
body

Heart of light
Heart of the pterodactyl
Heart of sunshine
Heart of death
Heart of the native ox
Heart of wild honey” [Piano for S. ] [Inam hussain mullick]



বিকেল নং


বিকেল ; পাঁচটায় যতটুকু উমু উমু হয় ; ল থেকে লিখে ফলছে একটা ঝোল ৯ দশমিক এক ; একটা বাড়ির আলসে ভাঙা ছাদের উপর চিলের লাইন ; লাইন করে তারা চড়ুইভাতিতে যাচ্ছে ; আমার ফোনে এখন ও কোন সুনন্দা আসেনি । অথচ বসে আসে । আমি আলো ধরে বসালাম ।জিম মরিসনের লেখা আমি নেট থেকে ফ্রিতে ডাইনলোড করতে পারলাম না ! ওগুলো কেবল তোমাদের হাতেই থাকে ; এই লিখতে লিখতে প্রচুর ঘাম হলো ; সব শাপের মতো দুলছে ;আলসেতে কমলা রং ; সুর্যকে রোদে শুকোতে দিয়ে কিছু সবুজ রক্ত হয়ে আমি আরো কিছু লেখা পড়লাম ; জয়েণ্ট বানালে ভালো হয় ; উফ ! একটি মেয়ে বল্ল ।
হ্যাল ;
হ্যাল ;

বাওয়াল !!







মোবাইল-সমাজ


আমার মোবাইলে ২য় এস-এম-এসটি এসে থেমে গ্যেলো ;যেম্নি জোকারদের দেখলে লোকজন করে । আল্পস দেখছি ;শুক্তোর মত সন্ধ্যে এলো ; একলিটারের দুটো কোল্ড-ড্রিং-স আর তার জুত-সই নাম । আমি বদলে ফেলেছি ? দাদা কেমন ল্যাগ্লো ? আকাশের দিকে তাকিয়ে আবার কিছু দর্শন । কিছু ভিত ফুটপাথ ; অতিপরিচ্ছন্ন মানুষ যারা ঢেউতে ঢেউতে ওড়ে আমার জন্যে তুমি কি আর ছবি আঁকবে না ।লে লে বাবু ; ছাদের উপর একটি কালো কাঁচি আর আমরা ; কেউ কেউ জানলো না ; আবার আসবে বলে অদৃশ্য হয়ে যায় ; একটু ডুব দিয়ে অনুভব করো ; আরো লাফ দিতে হবে । আজ নয় আমার যে অ্যাজমা আছে ?আসমার ইমেল পাইনি ; তুমি কোথায় থাকো বলে ছবি তুলতে পারবো না ? আমাকে আঘাত করো বলে একটা পাখি জ্যামিতি লিখে চলে গেলো ; বাঁশি বাজাচ্ছিলো স্বদেশ ; ওর লেখা শুনছিলাম।একটা দরজা খুলে রাখলেই কেমন অস্বস্তি লাগে । আমি কাল রাত ১১টাতে বাড়ি এসে দেখলাম রেঁস্তরায় লাইন তখনো কমেনি । একটা সেলোটেপ পকেট থেকে পরে । আমার মাসিক খরচ হাসিল করার যায় না । গড়িয়া হাঠ থেকে আমি হেঁটে বাড়ি ফিরি । বাড়ি ফিরে কেন কবিতা লিখি তার প্রমান ও ইত্যাদি ; আমি জানি না বাহির ও অন্তর আমার বন্ধুর হয়ে আছে ; শাবলের শব্দ শুনি ; একটা কয়লা খনি আমাকে ডেকে যায় । কোনো একটি মেয়ে স্কুটি কিনে অথবা আমার সামনে দিয়ে উড়ে যাওয়া গাড়ি,শুঁডিখানা যেখানে কাউকে আগে পাওয়া যেতো ; এম্নি জল ঢেকে উধাও ; উধাও আমি তুমি আমরা প্রত্যেকে । ছাপাখানার সামনে দিয়ে কিম্বা এক একটা ট্যানারি----অন্ধকারে আরো ভালো লাগা যায় বলে দড়ি বেঁধে যে নিজেকে কিছু বলে না ,ওরা বলেছে বাউলদের কাছে যাবে ; ওদের বাড়ি অনেক আগেই বিক্রি ; চাকরিটা পায়নি ; আসলে সব সম্পত্তি হিসেবে গণ্য করলে হয়না । এরপর ফুল চন্দন—ফুল আমার পলাশ গাছ ; আমার বাঁকা কব্জির থেকে মনোরেল চলে ; কিছু কিছু বাতিঘর নিভিয়ে দেওয়া হয় ;নীলার মত কেউ কেউ আসে ; আমার দেখাকে নিয়ে বলে স্বপ্ন দেখছি । তারপর এইরকম ভাবে দাঁড়াও । হ্যাঁ ঠিক এইরকম । না হলেই,স্যার রেগে যাবে ।





কফি-হাউস ঃ


কফি হাউসে ডি-এস-এর সংগে দ্যাখা ; আমাকে বল্লেন আমি ভালো লিখি ;এইসব কলেজে বলা যায় না ; যাবে না ; যায় না কোথাও ।একজন আহতাশ লোক ;তার ঘর থেকে যন্ত্রণার ঘ্রাণ বেড়েছে যেমন খবরের কাগজে থাকে ; এর আগে আমি ২৫+৩=২৮ পাতা লিখেছি ; আসেনি হয়তো । গাছতলায় ; ঠিক ওরাই বলে দেবে । আমি আবার রবীন্দ্রসদনের সামনে দাঁড়ালাম ; তোকে বল্লাম কি রে আমাকে দাদা বলবি না ; দাদা ? দাদা ? চুলের পিছন থেকে সিগন্যাল বদলে যায় ; আন্দাজ থাকে না নুন চিনি কতটা দেবো ?আমাকে ডিপ্লোম্যাট বলে বাস চলে এলো ; পা দিয়ে জল নিয়ে খেলি ; একটা ট্যাক্সি অনেকদুর বলে আমার কাছে কেউ আসে না । আমি শুধু খাওয়ার ছড়িয়ে যাই,খেতে খেতে শেষ অবধি আমার আর দ্যাখা হয় না ; বাড়ি থেকে হুট করে ফোন আসে ; কেউ দেখে ফেলবে বলে নিষেধকে আস্তে বারণ করেছি । ড্রি্মারসের কথা কেউ বলে ।কত দিন শুয়ে আছে ; আলোদের জেব্রা অথবা জিরাফ বদলায় ; কিছু কিছু খুব ঘন হয়ে এলে রাহু কেতু এরপর পুলিশ সামলায় ; সবেতেই ডিল ও ঢিল আছে ; আবার পচ্ছন্দ আর না পচ্ছন্দ আছে । আমাকে অনেকে অনেক কিছুই বলে । আমার ইচ্ছে অনুযায়ী আমি মিশি । নিজের সম্বধে আমার একটা ধারণা আছে ; ধারণার নাম দিয়েছি স্বপ্ন ; এই তুকতাক দিয়ে ঘুম ভাঙে এগারোটার পরে । রোল পেতে ভাত খাওয়া হয় । কোন তারা নিচে এসে উপরে আসে না ; দৈবমতে এরকম হয় । সব সময় পিতাই পরম এরকম প্রোমোচলতে থাকে ; আমি ৩৭এ বাসকে ৩৭৭ পড়লাম ; মিডিয়ায় যেতে গেলে আমার সামনে একটা হায়েনা সরি ওটা আয়েলা পড়ুন ; এই দেখছি আমারা দিন-রাতে সভ্য হচ্ছি ;যদিও লুকিয়ে ফেলেছি ; আমাদের মত করে শিকল পড়ছি ; ঘাস জমির উপর দেখছি শুয়ে কত সিমেন্ট—এর পর ভুলে গেলাম ।এর পর থেকে গল্প বানাই ; জলে যেমন আমারা বৃষ্টি ভাসাই ; মার্তিজ ; মার্তিজ ;মার্তিজ ; আর একটা গ্লাস হয়ে যাক ;মাটির ভাঁড়ের থেকে জোরালো কিছু নেই ; আমার ড্রয়ারে এরকম ছড়া ছড়ি কাপ,ডিস,গ্লাস ও ব্যবহার ; এইবার হাত ঝেড়ে উঠলেন তিনি। কেন লিখি ? কি জন্যে লিখি?? কেমন লিখি---লিঙ্ক ফেলিওর হচ্ছে ; আমি পাপেট সম্বন্ধীয় কবিতা পড়লাম ; একটা নয় প্রচুর ; হা হা ব্লগ পাত্তাচ্ছি ; কি রকম করে যেন একটা সম্পর্ক হয়ে গ্যেলো ।এখন আবার ঋতুগুলোকে আলাদা করা যায় না । অনেক সময় ধরে বিশেষ কারুক উত্তর না এলে মহাজাগতিক কিছু ডাকে । মজা পেলেন ? নতুন একটা লেবুর জল,নেশা—আর আমি কিছু লিখলেই হয় না ; মতামত দিতেই হবেই ; সব্বাই ব্যস্ত ; ভুল বাইপাস ;নিচ দিয়ে দেখ কত ইয়োরোপ নেমেছে ; আহা ! বয়স্ক বাড়িদের এরকম দেখলেই ভালো হয় ; আমি ডাইরি লিখব না ; লুচি খেতে খেতে এইরকম ঠিক করেছি । পোগো দেখছে আমার বাড়ির লোক । সবাই সবার কথা নিজেকেই বলে না ; আমি শুধু শুধু সেক্টার ফাইভের সঙ্গে তর্ক করলাম ; আর জানে যারা জি-আর-ই দিয়েছে !উফ!!!!!!!! জিগরি জিগরি দোস্ত । গরুর দোকান । হোলটাইম ।



পাপড়ি চাট ও আলাদা কিছু


দুটি পাফ নেওয়া চাই ; কি পাপড়ি চাট ?? তার ও আবার বিভেদ বিবাদীবাগ স্বপিংমল—আরো নিও কিছু ; জিও জিও জিও ; একদান দিয়েছি । সেলাই-এর পর জিন্স আর তাপ্পি ; তন্দুরি হচ্ছে ; আমার কাছে একটা কুকুর এলো ; তারপর ভ্যানিস । ম্যাজিক দেখাছি । আসলে ডিম্যান্ড এন্ড স্যাপ্লাই ; হারিয়ে গেলো ; গোল্লা । একদম ১০ এ শূন্য । যেগুলো ওড়ে পতাকা ভেবে উড়েছি ; বিয়ার ছড়িয়ে আছে পিচের মত ; পচামানুষ দাদা ।
আমার পাশ দিয়ে একটা গাড়ি চলে গ্যেলো ;
আমি ২০০০ বছরের পুরানো কিছুর আলাপে থাকলাম ;
আমার সামনে ত্রিনিদাদ,গোয়া---হাজারো প্রশ্ন ।





ঘর্ষণ ও আমরা


ঘর্ষণ উৎপন্ন হয় । আমি গলফ খেলিনি । আমার অনেক কিছুই না হয়ে আছে । রিডগুলোকে ঠিক করতে গিয়ে একটা পাগোল ডিজিট্যাল হয়ে মাছ ধরছে ; এইরকম লাল এসে যায় ; লাল ; বেগুনি ; পায়ের নিচ দিয়ে নীহারিকাদের দেখি ।






নাবালক/রঙ্গীত মিত্র

বুকের নিচ দিয়ে আলো চলে যায় ;
আমার দুমুখ দিয়ে অস্ত দিতে দেখেছি
আঁচলগুলোকে;
রোদের ও ঘুম পায়
মাথার ভিতর গদ্যের যাতায়াত চলে।



















ছায়াপার্বন/রঙ্গীত মিত্র


মোবাইলের ভিতর মারাদোনারা ফুটবল
খেলছে
এই পাড়াতে অনেক ইলেক্ট্রন ;
এখানে চুড়ুইরা বাসা বাঁধেনা
নান্দনিক বলে কিছু নদী
স-ওদা করে যায়
সিগারেটের না বাড়া দামে
নাম্বারের শরীর

গড়িয়ার স্টেশান আস্তেই আমাকে ট্রেন থেকে
সরে সরে
ছায়া হয়ে
যেতে


হলো ।


হারানো রসিদ
রঙ্গীত মিত্র

আসলে মুখ ভর্তি ধোঁয়া নিয়ে একটা লোক আমাকে উঁকি দিলো;
আমি অবুঝ পড়ছি
টিটেনাসের জীবানু রাস্তায়
যে নীল-গিরি হিলস ভূগোল হয়েছে
আবার দোল এলো
বাদার বোন থেকে ভূতের দল
কলঙ্ক-র অর্থ যারা যারা জানে তাদের কে এক লাইনে থাকতে বলে
ঋণ নেওয়া ৭০-র ছবি
জিউ

আজকের
মোচাকে
চাকরের অভিনয় করছি।




চায়না ম্যান
রঙ্গীত মিত্র

চায়না ম্যান বলে যারা অধিক প-রিচিত
সমুদ্রের ক থা বলে,তারা
একা ঘুম নিয়ে জাগি
জাহাঙ্গীর জাহাঙ্গীর মনে হয়,নিজেকে

এভাবে ওল্টাতে ওল্টাতে
অমলেট হয়ে যায়,
কিম্বা

স্তনের ফাঁক দিয়ে আলো দেখা যায়
সিঁড়ির ধাপে ধাপে লাড্ডু লেগে থাকে
চু কিৎ কিত কিৎ খেলে যায়
অপরিচিত পাগলামো
হাতে
বাউল ধরে
২০ ২০ হয়
নিধুবাবু ও হয়
গনেশ এভিনিউতে ১৪ তারিখের জ্যাম নিয়ে,বাজার বিজ্ঞাপন ও রোল-মডেল নিয়ে
আর একটা সিনেমা বানাবো সিনেমা বানবো প্রিতি ও করিনাদের ছবি হয়
নাইট ক্ল্যাব ও ইলেক-সান হয়

আর বিস্ফোরনে ৩০জন মারা যায় ।



হলুদ শহর সোবজে থাকা্র,সমঝে থাকার সমজদারির যেপিজি ইমেজ
রঙ্গীত মিত্র
উৎসর্গ ঃ আমার বন্ধুনিরা
দৌড়বাজ এসে পৌঁছায়নি ;
শিঙা ফুকছে,যুদ্ধযাত্রীরা ।
কাজকর্ম স্তব্ধ হয়নি বলে
ঘড়ি ধরে ঘোঁড়ার নাল পরানো,বাথরুমে যাওয়া,তোমাকে ফোন করা
স্বকাম ইত্যাদি
পিঙ করে উধাও হয়ে যায়
উপরের জানলায় আলোর কাঁচ লাগানো আছে,টিনের প্লেট বলা যায়,ক্যান ও
ঝন ঝন শব্দ শোনা যায় ,
সব কিছুর কন্ট্রোল সিস্টেম জেনে আছে
যেমন শরীরের আবরণ {“স্তন যোনিবোধ,যৌনাঙ্গ}
প্রোয়জন;ফিতে হলে আরো ভালো হয়,তোমাকে দেশপ্রিয়পার্কে চুরুট খেতে দেখা যায়
৬-বছর সজীব থেকে মুছে যাওয়া,যৌনআয়নঘুম,খুব সৎ
তাই স্ক্রিনভোর চোখ রাখে,খিদে পায়,সাত তারা সাত দিন,ইয়েস ম্যাম,ইয়েস স্যার,নরফক্স আর গর্ভনিরোধক পিল ।

কাপড়
রঙ্গীত মিত্র

ব্যাগের ভিতর থেকে পেন্সিল বার করছে ;
যতদুর জানি স্বাদা রং অর্ধেক করে যায়
কয়েকটা
কালোকিছুর
সাথে
মেশে
এই নিয়ে জিনোমের শুরু
কড়িবরগার নিচে তাস,রোব্বার ফ্লিম,মদের বোতল,আর জামা কাপড় ওলটানো আছে ।



বায়নোকুলার ; বসন্তময় হয়ে ওঠো নির্ভীক,বিচলিত না করে,বিরক্তসফলগুল্ম
রঙ্গীত মিত্র

আমার বৃষ্টিবেলার স্মৃতি ; মেঘের নামের মোমিন পুরের বাড়ি
তোমার স্পর্শে ভিজে যাওয়ার শব্দ
রান্না করে---যেখানেই উপাখ্যানের শুরু
মনের ভিতর সময়,ডেকে যায় ।
তবু,আর কত বিতর্ককান নিয়ে ,গুগুল খুঁজে চলি
এমন আন্তরিক ছিল না আগে কখনো,তালগাচের পুরাতনী টাল-মাটাল
বদলানো শহরের জেব্রাক্রসিং-এ,আজকাল,ওল্ডটেস্টামেন্ট পূর্ববর্তী নারীদৃশ্যর পরবপার্বন ।

ব্রীজ
রঙ্গীত মিত্র
কিছু স্তর সাদার প্রলেপ ,

৫৮ নম্বরের পরের দাগটাই যখন ৬০ :

এইরকম একটা রোলের ভিতর লোকারণ্য ---সব সময়
এক একটা মানুষ স্মৃতির অতীত ।

বাজার বসে থাকা ফুটপাতে, কলেজ পড়ুয়া দুটি মেয়ে
আসপাশের গাড়িরা ঝুলছে, যেভারে গাছের দড়িতে আগুন লেগে থাকে

আমি নরম কিছু একটা খোঁজে ,ব্রীজ নিয়ে হাঁটছি ।
অর্থহীন ঃ ঋতুপথ
রঙ্গীত মিত্র

আমাদের তথাগত সাতপাঁচ যৌন
ল্যাঙগোট পড়ে আছে
প্রথা চরিত
আমকে ভয় দেখি ও না ।


হারনো লিখন িভড়ের বক্রতা
বিক্রি হয় ঃ
মহানেরা নগ্ন হতে ভয় পান
অথচ সব নগ্ন হয়ে থাকে ।

অনেক যোনির স্বাদ
বিভ্রান্তির বিশ্বাসঘাতক সহচর সহচরি
কিম্বা বন্ধুত্বের
দুর্বলতা !
পরাজয়য়
সাফল্যের বিবাহ

বাতুলতা ।
নকল ।
শালা!
ইচ্ছে হলে ও
অঙ্কের নিয়ম ।

অনুর্ধ চল্লিশের সঙ্গে
দেহ সংযোগ
অসভ্যভাবজাগ্রত
সব কিছুর,শী্র্ষে,দাঁড়ায়ে



নামতা মাখা ঘুম উল্টে-পাল্টে খাক
সহর জামিয়তেরই,এবার দরাজপুরে

শাঁখ
বুনো মোহিষ
বড়ই
দেরাদুন
রোদের খই
তোমার দোকান মোমেন্টাম
কোয়ান্টাম নারী
আমার কাছে চ ।




পাঁচ ভূতর ভয়
নগ্ন শলাকা
পলকা ফন্ট সাইজ
পড়ছে,বলাকা ।
বিন্দু বিসর্গ
পানের পর্ব
সন্দেহ আর প্রতিবাদের নামে
হারিয়ে যাওয়া সুখ
এইবার বুঝুক
ঠকানোর বাজার সরকার
তাঁবেদারের সংঞ্জা
নিয়ম অবঞ্জার
অবতার মাত্রার পরিবর্তন...।

k¤Ü eu n¡¢¿¹ Q¡C
l‰£a মিত্র

­q ¢e¢jÑuj¡e p§kÑ
¢e×f«q ;
Bj¡­L n¡¢¿¹ c¡Jz

l¢hh¡l-2
l‰£a মিত্র

Ahp­ll në öe­mJ
¢hR¡e¡l Bs¡­m
ü­fÀl ¢m‰ ¢hi¡Se
­k±e f­u¢¾VP L­l
­kM¡­e qm¤c GZ ¢e­u HL pç¡q L¡S
S­j b¡­L ­pC ph e¡ Ll¡ Be¾c-Ae¤i¨¢a

­k¡N¡­k¡N ;

Bjl¡ c¤S­e ­Mm­a b¡¢L,¢e­S­cl j­a¡ez


l‰£a মিত্র

Ha O¤j ­e­j B­p,
p­¾cqfËhea¡
f¡ul¡l X¡e¡
ah¤ f¢lhaÑen£m q­u,HLf¡a¡ ­S±m¤n
Bj¡l ü£L¡l¢š² :
Bj¡l j¡­ul ­Q­u,­LE ­eC Bj¡lz









h¡¢s
রঙ্গীত মিত্র

iueL i¡­m¡ HL¢V pL¡m, ¢aa¡p e¡­j
Bj¡l h¡¢s ;nq­ll ¢h­Lm ­ha¡m
VÊ¡­j
Vl¡p Qœ²f­b i¥m L­l ­qy­V­R¡ a¥¢j,

fa¡L¡ hu¡u

meÚ¢XÊ,L¢gnf,­j­u­clh¡y­L,B¢j HLm¡ z
Sm qu ­l¡c
­l¡c qu Sm

­q¡¢Xw p¡ya¡l
e£m m¡m gm

a¡J ¢g­l B¢p z
i¡P¡­Q¡l¡ B¢j
Bj¡­cl h¡¢sz














c¡e
রঙ্গীত মিত্র


­m¡i qu M¤hz­m¡i h¡­l¡u¡e¡
e¤­e hqj¡e,­e¡ea¡ ­p¢¾VÊ­NËX z
p¡l¡¢c­e
i¡¢h,
¢cm-¢c-Ju¡e¡ z
p¤¤­a¡ p¤¤yQ f¡

Bej­e p¡a-BV …¢e

­c¡am¡ h¡l¡¾c¡

­e­j Bu a¥C,Bu HMe C

­pC Øj«¢a ¢Mm¡e
e¡ k¡Ju¡ ¢Q¢W
h¤­e¡
hÙ¹¥¢V
jl¡m
q­u k¡Ju¡
­M¢m

HLc¡e z



¢e­S­L ¢e­u f¡Nm¡­j¡ L­l¢R /রঙ্গীত মিত্র

na fËh¡m ࣭fl l¡S¡ z
je S¡N¡¢eu¡
f¡N¢m p¤¤S¡a¡z

­M­a Q­m k¡Ju¡ fËql
¢i­S k¡Ju¡ p¡d,¢i­S ­l¡î¡l
­fË¢j­L j¤M,i£oZ L¡al
E­s k¡Ju¡ f¡a¡,qm­c Li¡l z

­j­e e¡ ­eJu¡
f¡s¡ fs¢n
­h¡dq£e B¢j
HL¡ ­qy­L k¡Ju¡

R¥¢Vq£e
j¤M
l¦¢Vq£e
T¥V
q¡C­X¡S
p¤¤l
éÉ¡P­l¡S
V¥l
h¡lq£e LÓ¡h ;LÓ¡hq£e l¡a;


¢e­S­L ¢e­u f¡Nm¡¢j L­l¢R,­h¢eu­j z




j¤ýaÑ/রঙ্গীত মিত্র

­h¡eN¡ l¡a q­u
V¥l q­u k¡Ju¡ ­cJu¡m
LjÑ¡ q­u
Øf¡jÑ q­u k¡Ju¡
a¥¢j;
­a¡j¡l j­a¡
A­eL j¡e¤o,f¤l¦o j¡e¤o Q¡uz
l¡N Ll­m ¢fËuaj¡
­k±e­L¡lL
d¡l ¢c­u¢R
­V¢hm ­f¢¾p­m z
NËÉ¡¢i­Vn¡e j­el ¢ial,hm¡L¡ ¢g­l
B­p--H¢gV¡g ¢mM¢R,
g¡y¢Lj¡l¡l M¡a¡u
A­eL Aˆ Bj¡l h¡¢L B­R
A­eL h¡¢L z
¢qhË ­mM¡ ­k S¡j¡l ­Ù¹¡œ ¢e­u
BN¡j£ n£aL¡­m
a¥¢j
BL¡l q­u
BL¡n¢X­f­X¾V


pj¡d¡e f¡C¢e HM­e¡,Hje¢L ­L¡­e¡ j¤ý­aÑl z




p¡C­LÓ¡e l¡Sfb/রঙ্গীত মিত্র

l¢hepeœ²¥­p¡ j¡LÑ¡ h¡CLzQ¡y­c f¡ ­f¢l­u¢R Be­L¡l¡
HLV¡
LÓ¡pl¦j--LmL¡a¡u ¢NV¡l h¡S¡­e¡ Se­mee ;
SÉ¡¢LQÉ¡el¡ ­pC ph ­j± q­u
¢pN¡l ¢LeÚ­a q­u ­R¡Ll¡ H­N¡¢m J­N¡¢m q­u
L¡lM¡e¡h¡¢s ;
c¡¢SÑ¢mP
ea¥e ­fË­jl j­a¡

Bj¡l Bh¡l j­e f­sz

hup ­hYf A¢gp f¡s¡ ;

Bj h¡N¡­el ­Q¡l f¤¢m­nl ­Mm¡
­Sl¡­Slh¡l ­ShË¡œ²¢nP
lPhcm¡¢e h­Pl ­hc
f¡LÑ¢ØVÊV : H-¢V-Hj H ­f¡L¡l

j¤M

Jj¢e­a
p¡Eb¢p¢V ; ¢Q¿¹¡ L­l¡e¡

j¡b¡u HL VLÑ ­m­N­Rz

f¡m¡­a c¡Jza¥¢j f¡m¡­a c¡JzHi¡­h a¡y­hc¡l
­L¡ô-¢XÊPp
Bj¡l p¡C­LÓ¡e l¡Sf­b...z




জীবন-যাপনঃএক পাতা থেকে তিন পাতা পর্যন্ত
রঙ্গীত মিত্র

ওরাংওটাঙ বলতে পারেন ।কিম্বা ফুন্টসেলিঙ ও হতে পারে ।এই ধরুণ আমার আর আমাদের মধ্যে ইয়াবড়া গ্যাপ ; তাহলে আহ্লাদে আটখান হয়ে জান । ভালোলাগার অথৈ জলে এইভাবে শপথ করতে গিয়ে দেখি আমার সহর আগেই বিক্রি হয়ে গেছে ; আমি অর্থহীনের মতো প্রলাপ গাঁথছি ।এইবলে আকাশের দিকে তাকাতে গিয়ে দেখি আকাশ একটি ছেলে নাম ;আসলে আমার কোন এক্তিয়ার নেই ; এমা! মিঠে গলায় গাইছো কে ? আমি তাকেই খোঁজার ইজ্জত নিয়েছি ।
আমার সামনের গ্লাস লেগে আছে বিতর্ক ; এখন শুধু তর্ক করার সময় ।আচ্ছা,কবরে গেছেন ? কবরে?মাঝরাত কেমন হয় ! রেডরোড ,রোদের কালিকলম,মোপাসার চোখ---নিউমার্কেট,হিপির গলির ক্লান্ত চরস,নাইট ক্লাব হয়ে যাওয়া রান-ওয়ে,নতুন গান---হামি খেয়ে পুলিশ ছুটে আসে ।মদ শুকছে পানুর ছবি,ন্যাপকিন,কন্ডোম,দেরিদা
প্রভৃতি।বিস্কুট নিয়ে টিনটিন চলে গেলো
অবন ঠাকুর,আবোল তাবোল,এফিটাফ।জনলেনন,বাদল সরকার

এইসব ভাবতে ভাবতে চায়ে চুমুক দিয়ে দেখচি আমার সামনের ফ্রেমে প্রেম আছে

নেই শুধু বিশ্বাস বোধ; আমি আমার বন্ধুদের নিজের কথা বলতেই পারি না;মোশা এসেছে ;মসিহা টাইপ ; তাই তাই
তাই
মামাবাড়ি যাই
এ ভেবে লাওন কিং দেখা লবটুলিয়া খ্যাত দেবদাস মহানগরের অযান্ত্রিক আমরা
৩৫ বছর হয়ে গেলে ও অবাক হই
কিভাবে সাবলিল নেশায় তুমি
উদাহরণ ঃ মেয়েদের পত্রিকা ;
মেয়েদের জামা কাপড়

সবেতেই দারুন মানান সই তুমি ।
লোডশেডিং-এর পর ঃ
বাথরুমে গিয়ে খেয়াল করি আমার যৌনানঙ্গের সাইজ বেড়েছে
কানের ভিতর অন্যমন
না এইবার প্রতিধ্বনি হয়ে উঠুক দাহ্য সব ঋতু

বীজরোপনের পরে তোকে দেখতে ইচ্ছে করে
এখানে গাছেরা হিসি করে
মায়ের মুখ থেকে ঝরে ওঠে নেশা
ব্রা-র গন্ধ আমায় মহিনসময় ;
বয়স বাড়লেও খুব সবুজ সাজা হয়ে ওঠে টাটাসেন্টার
আর আমার খুড়োর কল গোছের ওপেন-সোসাইটি
মাইরি বলচি ওসব হব্বে না ! ফোট । ফতোয়া আসে ।
সেন্সলেজহীন একটা বাল হয়েচে ; নতুন একটা কিছু চাই ; একঘেয়েমি লিখতে গিয়ে বাপে খিস্তি দেয় ; সমাজ চোখ রাঙায়
আর আমি
ভেল্কি ছাঁচে বাজার দেখি

বুঝলেন সব ভাঁওতা ; দেখনদারি,মারুতি,সেক্সিমাগি

ফ্লিম-ফেস্টভ্যাল !

মুখের স্বাদ খেয়েছি ;সেক্স করার ইছে প্রবল; অরকুট ফেলে
ঝাঁ চক চকে সেলিব্রিটি
খচ্চর দেখিয়াচি জেব্রাবোনে
আমার লেখাও শালা
আগুনে শালবোনে
ভাই
বোন
না—মহিলা পুরুষ বিভাজন না করা নিউইর্য়ক

না ভুলে গেলাম এরপর কি লিখবো ? চন্দ্রবিন্দু না আমার বাপের চালচলন ; দা-উ-দ লেগেচে চারকোনা
বড় ধন্দে আছি
দন্দ্বে আছি
আমার পিছনে ফিস ফিস বিরক্তি ।বানচোদ ! আমাকে বোঝে না-এরকম মক্স পাগলামো করা যাক ;
কিম্বা মাইকেলসনের ইকুয়েসান,নিভিয়ার স্ট্রোক আমাকে বাড়ি ডেকো না ; শালা,ঠকে আসছি !দৃশ্যক্লপ,দূষন,
উষ্ণরমন
আকৃ্তি দেখি
বদলানোর স্বপ্ন দেখি
এখনো তুমি নালিশ করো
ক্রিম;বার;পানের দোকান;পসরার অপ্সরিরা ;
নতুন বম্বেবাজি,জ্ঞান ;কুকুর ;খবর;ফোন;ফোন;গোপনিয়তা দেখে ফেলা
পারা না পারা
ডট ডট ডট
প্রচ্ছদ,ভয় পাই ; ইতিহাস ;ভূগোল ;অপরাধ ; পোকার গন্ধ ; চাপিয়ে দেওয়া
একটা নিজের লড়াই হয়ে ওঠা কলাম চাওয়া,যাতে কিনা এম-টেক না ঠেলে একটুস ঢাউস ঢ্যামানাবিহীন জীবন
হওয়া যায় ।
প্রণালীয় গোপনীয়তা এবং আমরা,আমাদের অন্যান্য
রঙ্গীত মিত্র

১। হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কম
কিম হয়ে,
যাওয়া
ইমামের বাড়ি
মা এসে চলে যান

বরফ পড়ে না ---শুনছি আলাস্কায় জমি পাওয়া যবে ।
২। মোটরের
মৃত্যুজ ভুয়ো ;
বেনিয়মে মহাকাশ আমার হাত
এ ভোটে জিতবে,লাক্সারি আড়াল

ভয নেই ;ভয় নিয়ে

আমাদের জীবনযাপন।
৩। এ নিয়মে আমাকে অমর করেছে ;
আসামীর মতো সীমান্ত পার করে
ভালোবাসা কযেক প্রকার
বৃষ্টিমন প্রলয়,আনবে কবে !
আমাদের স্বপ্নের ঝুলি
তোমাদের হাড় থেকে আমার ও উঠে,যজমান,আলোক প্রণালী দেখাই ।











৩সি/১
রঙ্গীত মিত্র

মেঘলা হয়ে রাখা আছে ;
কাপড়ের হুকের ভিতর
রাত রয়েছে ।

আমি কাল সারা রাত
তেল নিয়ে
আগুন জ্বালানোর অভ্যাস করেছি

একটা ৩/সি/ওয়ান বাস গড়িয়াহাটের মধ্যরাত লিখে যাচ্ছে ।

No comments: